• প্রচ্ছদ
  • সারাদেশ
    • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • শিক্ষা
    • পড়াশোনা
    • পরীক্ষা প্রস্তুতি
  • সাহিত্য পাতা
    • গল্প
    • ইতিহাসের পাতা
    • প্রবন্ধ
    • কবিতা ও ছড়া
  • খেলাধুলা
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আউটসোর্স
  • জীবনযাপন
    • ঘর ও গৃহস্থলী
    • স্বাস্থ্য
    • বিনোদন
    • ভ্রমণ
    • রেসিপি
    • ধর্ম-দর্শন
    • ফিচার
  • অন্যান্য
    • বিশ্ব রাজনীতি
    • কলাম
    • কৃষি
    • মতামত
    • বড়দিনের বিশেষ লেখা
No Result
View All Result
শনিবার, ফেব্রুয়ারি ২৭, ২০২১
  • প্রচ্ছদ
  • সারাদেশ
    • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • শিক্ষা
    • পড়াশোনা
    • পরীক্ষা প্রস্তুতি
  • সাহিত্য পাতা
    • গল্প
    • ইতিহাসের পাতা
    • প্রবন্ধ
    • কবিতা ও ছড়া
  • খেলাধুলা
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আউটসোর্স
  • জীবনযাপন
    • ঘর ও গৃহস্থলী
    • স্বাস্থ্য
    • বিনোদন
    • ভ্রমণ
    • রেসিপি
    • ধর্ম-দর্শন
    • ফিচার
  • অন্যান্য
    • বিশ্ব রাজনীতি
    • কলাম
    • কৃষি
    • মতামত
    • বড়দিনের বিশেষ লেখা
Somoyer Bibortan
No Result
View All Result

ভাস্কর্যবিরোধী আস্ফালনের কারণ ধর্ম নাকি রাজনীতি? — ফারাবী বিন জহির

ভাস্কর্যবিরোধী আস্ফালনের কারণ ধর্ম নাকি রাজনীতি?

Admin by Admin
ফেব্রুয়ারি ১, ২০২১
in প্রচ্ছদ, ফিচার
0 0
0
ভাস্কর্যবিরোধী আস্ফালনের কারণ ধর্ম নাকি রাজনীতি? — ফারাবী বিন জহির
0
SHARES
46
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

RelatedPosts

ভাষা আন্দোলন ও কিছু বাস্তবতা —এডওয়ার্ড রিয়াজ মাহামুদ

সাঁওতালী ভাষা বেঁচে থাকুক—বর্ণমালা কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়! — মিথুশিলাক মুরমু

‘টিকা’ টিপ্পনী – মুহম্মদ জাফর ইকবাল

‘ভাস্কর্য’ সাম্প্রতিক সময়ে দেশের সবচেয়ে আলোচিত শব্দগুলোর একটি। ভাস্কর্য ঘিরে পানি কম ঘোলা হয়নি। দেশে ভাস্কর্যের পক্ষে বিপক্ষে সমাবেশ হয়েছে। আমার দেখেছি এই ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক শক্তির উগ্র আস্ফালন। এই সাম্প্রদায়িক শক্তি চেয়েছে এই ভাস্কর্যকে ঘিরে অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করতে। তারা দেশকে অস্থিতিশীল করার এক ঘৃণ্য চক্রান্তে মেতে উঠেছিল। এই ঘৃণ্য চক্রান্তের শুরুটা হয়েছিল ধোলাইপাড়ে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যকে কেন্দ্র করে। এই ভাস্কর্যকে কেন্দ্র করে উগ্র সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী তাদের বিরোধিতা শুরু করে। তাদের আস্পর্ধার মাত্রা এতটাই ছাড়িয়ে যায় যে তারা বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য বুড়িগঙ্গায় ছুড়ে ফেলার হুমকি দিতেও দ্বিধাবোধ করেনি। তারা ধর্মকে ঢাল বানিয়ে দেশে এক অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করার ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছিল। তবে দেশের আপামর জনসাধারণ তাদের এই চক্রান্তের বিরুদ্ধে ফুঁসে ওঠে। দেশের সব স্থান থেকে তীব্র প্রতিরোধ গড়ে ওঠে এই ধর্ম ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে। শেষ পর্যন্ত লেজ গুটিয়ে পিছু হাটতে বাধ্য হয় এই ধর্মান্ধ সম্প্রদায়।
তারপরও প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে এই উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তি কীভাবে জাতির জনকের ভাস্কর্য নিয়ে এই ধৃষ্টতা দেখানর সাহস পেল? কীভাবে তারা অসম্প্রদায়িক বাংলাদেশে ফুলে-ফেঁপে বড়ো হয়ে উঠল? যেই ধর্মের দোহাই দিয়ে তারা বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে ধৃষ্টতা দেখাল সেই ধর্ম আসলে ভাস্কর্য সম্পর্কে কী বলে? এই ধর্ম ব্যবসায়ীরা যাদের অনুসারী তাদের সেই পূর্ব পুরুষদের মুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নে অবস্থান কী ছিল?
সময় এসেছে এই প্রশ্নগুলোর ওপরে আলোকপাত করার। প্রথমেই আলোকপাত করা যাক এই উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তি কীভাবে জাতির জনকের ভাস্কর্য নিয়ে এই ধৃষ্টতা দেখানোর সাহস পেল? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে হলে আমাদেরকে তাকাতে হবে স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসের দিকে। স্বাধীনতার পর ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত এই গোষ্ঠী বেশ বেকায়দায় ছিল। স্বাধীন বাংলাদেশের তাদের রাজনীতি ছিল সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যাকা-ের পর স্বাধীন বাংলাদেশে এই উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তির উত্থান ঘটে। এই কথা অস্বীকারের জো নেই যে ’৭৫ পরবর্তী প্রায় প্রতিটি সরকার তাদের ভোটের এবং জোটের রাজনীতির হিসাব কষে প্রতক্ষ্য বা অপ্রত্যক্ষভাবে এই সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর প্রতি এক ধরনের নমনীয় মনোভাব প্রদর্শন করেছে। সরকারগুলোর এই নমনীয় মনোভাবের সুযোগ নিয়ে এই উগ্র সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী দিন দিন ফুলে-ফেঁপে ওঠে। তাদের সাম্প্রদায়িক রাজনীতির ডালপালা ভয়াবহভাবে বিস্তার লাভ করেছে। সরকারগুলোর নমনীয়তার সুযোগ নিয়ে তারা সমাজের প্রতিটি স্তরে তাদের উগ্র মতবাদ পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়। ভোটের রাজনীতির ম্যারপ্যাঁচের কারণে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশে এই সাম্প্রদায়িক শক্তি জেঁকে বসার সুযোগ পায়।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেই ধর্মের দোহাই দিয়ে তারা বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে ধৃষ্টতা দেখাল সেই ধর্ম আসলে ভাস্কর্য সম্পর্কে কী বলে? এক উগ্রপন্থী নেতা তো বলেই বসলেন যে গত ১৪০০ বছরে নাকি কেউ ভাস্কর্যের পক্ষে ফতোয়া দেয়নি। বিষয়টি যে কত বড়ো সত্যের অপলাপ তা দেখার জন্য শুধু মিশরের আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইটে ভাস্কর্য সম্পর্কিত ফতোয়াটি দেখলেই বুঝা যাবে। ভাস্কর্য বিষয়ক ফতোয়াটির লিংক এবং আরবি ফতোয়াটির বাংলা অর্থ পাঠকদের জানার আগ্রহের কথা বিবেচনায় রেখে দেয়া হলো।
লিঙ্ক: https://www.azhar.eg/magmaa/eagaz/details/ArtMID/2246/ArticleID/46876/%D9%85%D8%A7-%D8%AD%D9%83%D9%85-%D8%A7%D9%84%D8%B1%D8%B3%D9%85-%D9%88%D8%A7%D9%84%D9%86%D8%AD%D8%AA-%D9%88%D8%A7%D9%82%D8%AA%D9%86%D8%A7%D8%A1-%D8%A7%D9%84%D9%85%D8%AC%D8%B3%D9%85%D8%A7%D8%AA%D8%9F? fbclid=IwAR1jk2EAWcSLVOLz8JKTJggLCK3YFfJbe5C5u40ss-UwM8rpqbn-gmuUxJY

বাংলা অর্থ: ফতোয়া বোর্ড নিম্নোক্ত ঘোষণা করছে যে, ইসলাম অর্থবহ শিল্পের সাথে সাংঘর্ষিক না, বরং অর্থবহ শিল্পের প্রতি আহ্বান ও উৎসাহিত করে। কেননা প্রকৃতপক্ষে শিল্প হচ্ছে এক নান্দনিক আবিষ্কার, ইসলাম যার বিরোধিতা করে না। আর ভাস্কর্য ও চিত্রাঙ্কন শিল্পেরই একটা অংশ, সুতরাং ইসলাম ভাস্কর্য ও চিত্রাঙ্কনকে হারাম বলে না আবার একই সাথে নিরঙ্কুশভাবে বৈধও বলে না। বরং দুইটি শর্ত সাপেক্ষে ভাস্কর্য ও চিত্রাঙ্কনকে বৈধতা দেয়। শর্ত দুটি হলো-১) ভাস্কর্য দ্বারা পুজার উপসনা বা ইচ্ছা করা যাবে না। ২) ভাস্কর্য বা চিত্রকলা আল্লাহর সৃষ্টির সাদৃশ্য এমন ভাস্কর্য তৈরি করা যাবে না যেই ভাস্কর্যের উদ্দেশ্য থাকে আল্লাহর সৃষ্টি ক্ষমতা এবং মহিমাকে প্রশ্নবিদ্ধ করা এবং এই মতবাদ প্রতিষ্ঠা করা যে ভাস্কর আল্লাহর সৃষ্টির ন্যায় সৃষ্টি করতে পারে।
যখন এই দুটি শর্ত নিশ্চিত হবে তখন ভাস্কর্য বৈধ, তাতে কোনো সমস্যা নেই। এই ফতোয়ার স্বপক্ষে দলিল হলো পবিত্র কুরানের বাণী: সুলায়মান যা চাইত, তারা তার জন্য তা বানিয়ে দিত উঁচু উঁচু ইমারত, ভাস্কর্য, হাউজের মতো বড়ো বড়ো পাত্র (সুরা সাবা: আয়াত ১৩)
সুতরাং আল্লাহ্ তায়ালা পবিত্র এই আয়াতে সুলায়মান (আ.)এর ওপর ভাস্কর্য নির্মাণের অনুগ্রহ প্রকাশ করেছেন অতএব এই ভাস্কর্য নির্মাণ এই প্রমাণ বহন করে যে এই ভাস্কর্যটি উপাসনার উদ্দেশ্যে ছিল না। কারণ মহান আল্লাহ্ যে বস্তু শিরক তার ওপর অনুগ্রহ প্রকাশ করবেন না। আর আমাদের পূর্ববর্তী শরীয়ত আমাদের জন্যও শরীয়ত, মহান আল্লাহ্ বলেন, (হে নবী!) এই (নবী-রাসূলরা) ছিলেন এমন ব্যক্তি যাঁদেরকে আল্লাহ পথ প্রদর্শন করেছিলেন। অতএব, আপনিও তাঁদের পথ অনুসরণ করুন। (সূরা আন’আম: আয়াত ৯০)

একটি বিষয় পরিষ্কার যে, ভাস্কর্য শর্ত সাপেক্ষে হালালের ফতোয়া আছে। বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ওপরের দুটি শর্ত যথাযথ ভাবে পূরণ করে। একজন মুফতি যখন ফতোয়া দেবেন তখন বিপরীত অভিমতগুলো সামনে রেখে ফতোয়া দিতে হবে। নিজের মতকে প্রতিষ্ঠা করতে মিথ্যার আশ্রয় নেওয়া কোনোভাবেই বৈধ নয়। অথচ ভাস্কর্য বিষয়ক আল আজহারের এই ফতোয়াকে বেমালুম চেপে যাওয়া হয়েছে। কার স্বার্থে এবং কী কারণে চেপে যাওয়া হয়েছে তা তদন্তের দাবি রাখে।
শুধু যে আল আজহার তা কিন্তু নয় আরও অনেক ইসলামি চিন্তাবিদগণ ভাস্কর্য হারাম প্রসঙ্গে বিভিন্ন সময় ভিন্নমত পোষণ করেছেন। ফিকাহ শাস্ত্রের নিয়ম অনুযায়ী যখন ইসলামী চিন্তাবিদদের মতের ভিন্নতা দেখা দেয় তখন নিষেধাজ্ঞা অনেকটা শিথিল হয়ে যায়। কাজেই যারা হারাম বলছেন তারা শুধু তাদের মতটি প্রচার করছেন কিন্তু তারা বিপরীত মতকে প্রচার এবং খ-ন তো দূরে থাক বরং সম্পূর্ণ চেপে যাচ্ছেন। ফতোয়া প্রদান করতে গিয়ে বিপরীত মতকে চেপে গিয়ে শুধু এক পাক্ষিক মত প্রচার করে দেয়া ফতোয়া কতটুকু সহীহ সে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।
আমরা যদি মুসলিম বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলোর দিকে তাকাই তাহলে দেখব উটের ভাস্কর্য রয়েছে সৌদি আরবে, সুলতান সালাদিনের ভাস্কর্য রয়েছে সিরিয়াতে, মহাকবি ফেরদৌসির ভাস্কর্য রয়েছে ইরানে, আল-বিরুনি ও ওমর খৈয়ামের ভাস্কর্য রয়েছে ইরানে, ন্যাশনাল মনুমেন্ট ভাস্কর্য রয়েছে মালয়েশিয়াতে, কামাল আতাতুর্কের ভাস্কর্য রয়েছে তুরস্কে, হাম্মুরাবির ভাস্কর্য রয়েছে ইরাকে, ক্রাইস্ট ব্লেসিং ভাস্কর্য রয়েছে ইন্দোনেশিয়াতে, মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর ভাস্কর্য রয়েছে পাকিস্তানে।
সর্বশেষ যে প্রশ্নটি নিয়ে আলোকপাত প্রয়োজন তা হলো এই ধর্ম ব্যবসায়ীরা যাদের অনুসারী তাদের সেই পূর্বপুরুষদের মুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নে অবস্থান কী ছিল? এই সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর পূর্বপুরুষদের অবস্থান ছিল মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে। এই উগ্র গোষ্ঠীর পূর্বপুরুষেরা পদে পদে পাকিস্তানিদের পদলেহন করেছে। তাদের পূর্বপুরুষেরা পাকিস্তান আমলে শহীদ মিনারকে, বঙ্গবন্ধুর ৬ দফাকে ইসলামবিরোধী বলেছে। রবীন্দ্র সংগীতের বিরোধিতা করেছে। এই উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তির পূর্বপুরুষরাও ছিল মনে-প্রাণে পাকিস্তানি। তারা প্রকাশ্যে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছিল। পরবর্তীতে গণমাধ্যম বিচিত্রা’কে প্রদত্ত সাক্ষাৎকারে তাদের নিজের বক্তব্যে প্রতিফলিত হয়েছে। যারা এক সময় বাংলাদেশের অভ্যুদয়কে ঠেকানোর জন্য ধর্মকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে তাদের উত্তরসূরিরাই আজকে ধর্মকে ব্যবহার করে বাংলাদেশে অস্থিতিশীলতা কায়েমের স্বপ্ন দেখে। পূর্বসূরীদের পেয়ারা পাকিস্তানের হেরে যাবার জ্বালা তাদের উত্তরসূরিরা আজও বহন করে চলছে। কারণ, তারা ভালোবাসেন চাঁদ তারাকে, লাল সবুজের বাংলাদেশটাকে নয়।
একটি বিষয় পরিষ্কার যে ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে আস্ফালনে ধর্মকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে উদ্দেশ্য ছিল রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধি হাসিল করার। আজকে যারা ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে উগ্র আস্ফালন দেখাচ্ছে তাদের পূর্বপুরুষেরা যখন ক্ষমতায় ছিল তখন কিন্তু তারা এবং তাদের পূর্বপুরুষেরা ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে বিন্দুমাত্র শব্দ করেননি। কিন্তু যখনই বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য স্থাপনের সময় এসেছে তখনই তাদের মুখে খই ফুটেছে।
এই কথা অনস্বীকার্য যে বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশ একে অপরের পরিপূরক। বঙ্গবন্ধু ছাড়া বাংলাদেশের অস্তিত্ব কল্পনা করা যায় না। এই সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর পূর্বপুরুষদের সকল ষড়যন্ত্রের বাধা অতিক্রম করে পাকিস্তানিদের দীর্ঘদিনের শোষণের নাগপাশ ছিন্ন করে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীনতা পেয়েছিল। সেই পূর্বপুরুষদের পরাজয়ের শোক ভুলতে না পেয়ে এই উগ্র গোষ্ঠী অবস্থান নিয়েছে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে। তাই জাতি হিসেবে আমাদের উচিত হবে এই উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে সম্মিলিত প্রতিরোধ গড়ে তোলা। কারণ আমাদের সম্মিলিত প্রতিরোধই পারবে এই উগ্র সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর সকল ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করতে।
ফারাবী বিন জহির : লেখক ও গবেষক।

Previous Post

দুই হাজার বিশ নাকি দুই হাজার বিষ! — ডা. অলোক মজুমদার

Next Post

একুশ শতকের বিশ্ব ভয়ংকর সময়ের সাক্ষী—রায়হান আহমেদ তপাদার

Admin

Admin

Next Post
একুশ শতকের বিশ্ব ভয়ংকর সময়ের সাক্ষী—রায়হান আহমেদ তপাদার

একুশ শতকের বিশ্ব ভয়ংকর সময়ের সাক্ষী—রায়হান আহমেদ তপাদার

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ADVERTISEMENT

সময়ের বিবর্তন

সম্পাদকঃ
আবদুল মাবুদ চৌধুরী

বিভাগীয় সম্পাদকঃ
নায়েম লিটু

ফোনঃ ০২-৯০১১১৫৬ বাসাঃ -০৪, রোডঃ ০৪, ব্লক- এ, সেকশনঃ ০৬, ঢাকা -১২১৬

  • Setup menu at Appearance » Menus and assign menu to Footer Navigation

Developer Lighthouse.

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • সারাদেশ
    • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • শিক্ষা
    • পড়াশোনা
    • পরীক্ষা প্রস্তুতি
  • সাহিত্য পাতা
    • গল্প
    • ইতিহাসের পাতা
    • প্রবন্ধ
    • কবিতা ও ছড়া
  • খেলাধুলা
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আউটসোর্স
  • জীবনযাপন
    • ঘর ও গৃহস্থলী
    • স্বাস্থ্য
    • বিনোদন
    • ভ্রমণ
    • রেসিপি
    • ধর্ম-দর্শন
    • ফিচার
  • অন্যান্য
    • বিশ্ব রাজনীতি
    • কলাম
    • কৃষি
    • মতামত
    • বড়দিনের বিশেষ লেখা

Developer Lighthouse.

Login to your account below

Forgotten Password?

Fill the forms bellow to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In